John Smith

I am a Writer

John Doe

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper suscipit .
Erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper.

  • 3066 Stone Lane, Wayne, Pennsylvania.
  • +610-401-6021, +610-401-6022
  • admin@mydomain.com
  • www.yourdomain.com
Me

My Professional Skills

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

Web Design 90%
Web Development 70%
App Development 95%
Wordpress 60%

Awesome features

Aliquam commodo arcu vel ante volutpat tempus. Praesent pulvinar velit at posuere mollis. Quisque libero sapien.

Animated elements

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Sed tempus cursus lectus vel pellentesque. Etiam tincidunt.

Responsive Design

Pellentesque ultricies ligula a libero porta, ut venenatis orci molestie. Vivamus vitae aliquet tellus, sed mollis libero.

Modern design

Duis ut ultricies nisi. Nulla risus odio, dictum vitae purus malesuada, cursus convallis justo. Sed a mi massa dolor.

Retina ready

Vivamus quis tempor purus, a eleifend purus. Ut sodales vel tellus vel vulputate. Fusce rhoncus semper magna.

Fast support

Suspendisse convallis sem eu ligula porta gravida. Suspendisse potenti. Lorem ipsum dolor sit amet, duis omis unde elit.

0
completed project
0
design award
0
facebook like
0
current projects
  • মেয়ের জীবনে ১০০ টা প্রোপোজ

    মেয়ের জীবনে ১০০ টা প্রোপোজ


    একটা মেয়ের জীবনে ১০০ টা ছেলের প্রোপোজ পাওয়া কোনো ক্রেডিটের মধ্যেই পড়ে না ।
    একটা মেয়ে ক্লাস সিক্সে থাকতেই আট- দশটার বেশী ছেলের প্রোপোজ পেয়ে যায়......
    আর মেয়েটা যদি ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী হয়ে থাকে , তাহলে তো কোন কথাই নেই ! অনেক টিচারই তাকে প্রোপোজ করে বসে ! ! !
    র্বতমান সময়ে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি প্রোপোজিং হয় ফেসবুকে । ফেসবুকে ছেলে-মেয়ের মধ্যে চ্যাটির বিশ থেকে পঁচিশ মিনিটের ভেতর একটা প্রোপোজ হয়েই যায় । অধিকাংশ প্রোপোজগুলি হয় রাত ১২ টার পর ......
    কারণ ঐ সময়টাতে নাকি অনুভূতির পরিমাণ কয়েকশ গুণ বেশি থাকে ! আমার এক পরিচিতা বলছিল তাকে নাকি ঐ সময়টাতে এসেই ২৬ টা ছেলে প্রোপোজ করেছে ! . একটা সময় ছিল যখন ছেলেরা রং নাম্বারে কল ঢুকিয়ে মেয়ে খুঁজতো । আর যদি সত্যিই সেটা মেয়ে হয়ে যেত তাহলে প্রোপোজ রসায়ন ক খ গ ঘ ........
    ইতিহাসের পৃষ্ঠাগুলি খুঁজেছি । কতিপয় ছেলেরাও প্রোপোজ পায়। তবে, তার প্রোফাইলটা ঝাকানাকা টাইপের হতে হয় , তাকে পাবলিক ফিগার হতে হয় , তাকে ভালো প্রতিষ্ঠানে পড়তে হয় ক খ গ ইত্যাদি ॥
    এছাড়াও একটা ছেলের জীবনে প্রোপোজ পাওয়াটা সত্যিই ক্রেডিটের বেপার ! কারণ একটা মেয়ে যখন বুঝতে পারে যে , ছেলেটা পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানুষ ঠিক তখন ঐ মেয়েটা একটা ছেলেকে প্রোপোজ করার সিদ্ধান্ত নেয় ॥
    জীবন রসায়নটা অনেক জটিল । এটা ছেলেরা যাচাই না করলেও, মেয়েরা অবশ্যই করে । কারণ ছেলেরা যে অন্ধ । শুধু শুধু মেয়েদের দোষ দিয়ে লাভ নেই । মেয়েদের আকাশে তুলে ছেলেরাই...
  • আমার বিয়ে

    আমার বিয়ে


    শেষপর্যন্ত কউকে না জানিয়ে বিয়ে করব এমন কিছু কখনো ভাবিনি, তাইবলে কাছের বন্ধুদের ও জানাবনা তাকি করে হয়, এর পর সবকিছু যেন নিজের অজান্তেই হয়ে গেল.... :) :/ :/
    সেই সময় কেন জানাতে পারিনি এখনতো সেটা জানাতে পারি, :( প্রতিদিনকার মত নিদিষ্ট সময়ে আমি ক্যাম্পাস এ উপস্থিত, এমন সময় হঠাৎ আমার ফোন বেজেউঠল ফোনেটি হাতে নিতেই স্ক্রিন এ দেখলাম মহারানীর ফোনদিয়েছে । এই সময়ে প্রীয়ন্তির ফোন দেওয়ার কথা না,,,! হ্যা আমি আমার মহারাণী কে প্রীয়ন্তি নামেই ডাকি ( এটা আমার দেওয়া ছদ্ব নাম) মহারাণীর ও নাকি নামটা ভালোই লাগে, যাই হোক সাত-পাচঁ ভাবতে ভাবতেই ফোনটা রিসিভ করলাম...
    -হ্যাল(আমি)
    -কোথায় তুমি..?(রাগান্বিত স্বরে প্রীয়ন্তি)
    -এই তো ক্যাম্পাস এ, কেনগো মহারাণী..?
    -তুমার সাথে কিছু কথা আছে,
    -সেতো প্রতিদিনই থাকে এআবার নতুন কিছু নাকি, কি হয়েছে প্লিজ তাড়াতাড়ি বলো আমার আবার ক্লাসে যেতে হবে..
    -রাখো তোমার ক্লাস, এখনি একবার আমার সাথে দেখা করো প্লিজ, আমি বাসাথেকে বেরহচ্ছি তুমি তাড়াতাড়ি আসো (টুট,টুট, টুট__ কথা শেষ না হতেই ফোনটা রেখে দিল
    হঠাৎ এতো জুরুলি তলব কারণটা ঠিক বুঝতে পারছিলাম না, ক্লাসটা বেস্থে দিয়ে কিহতে পারে এইসব চিন্তাভাবনা নাকরে রিক্সা নিলাম মহারাণীর বাসাপর্যন্ত, বাসার কাছাকাছি গিয়ে মহারানী কে ফোন দিয়ে বেরুতে বললাম ।
    আমি বাসার সামনে পৌঁছামাত্র দেখি মহারানী বের হলেন, মহারানী কে দেখে আমি আমার নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না আমি কি দেখছি মহারাণী কে কখোন শাড়িপরিহি অবস্থায় এতোটা কাছে থেকে দেখিনি, মহারানীর ডাকে যেন আমি সজ্ঞেণে ফিরলাম..
    -এইযে, কিহল অমন করে কি দেখছো..?
    -তোমাকে দেখেছিলাম
    -আগে কখনো দেখনি বুঝি..?
    -হুম, তবে আজে তোমাকে যেনে একটু অন্যরকম লাগছে, মনে হচ্ছে আমার বিবাহিত বউরাণী
    -তাই বুঝি, হয়েছে আর বলতে হবেনা (মুখানা যেন লজ্জায় লাল হয়ে গেছে)
    -তো বউরাণী, জুরুলি তলব কেন জানতে পারি..?
    -কি বললা (চোখ দুটো বড়-বড় করে আমার দিকে)
    -ওকে, "মহারাণী" বলছি এইবারতো বলো
    -আমাদের এখনি একটু কাজী অফিস এ যেতে হবে
    -কেন..? (হঠাৎ কাজী অফিসের কথা শুনে আমার মাথা কাজ করছে না
    -তন্নি আর মুহিত ওখানে আছে, আমাদেরকে ও যেতে বলছে,
    -অ আচ্ছা, চলো তাহলে আর লেট করাঠিক হবে না (এতোখনে যেন স্বাভাবিক হতে পার লাম
    -হুম চলো..
    তন্নি আর মহিত এর অনেক দিনের সম্পক সেটা আমার দুজনেই জানতাম বাকিটা নাহয় অন্য দিন বলবো ।
    রিক্সা ওয়ালা মামাকে বলাম কাজী অফিস যেতে, আমাদের পৌছতে প্রায় ১০ মিনিট লাগবে এর মধ্যে মহারাণীর সাথে অনেক কথা বললাম, কথায় কথায় শুনলাম তন্নির বিয়ে ঠিক হয়েছে তাই ওরা এই স্বীদ্ধান্ত নিয়েছে, সেখানে যথারীতি তন্নি ও মুহিত এর বিয়ের কাজটা সম্পূর্ণ হওয়ার পর আমি মহারাণী কে বললাম...
    -এইযে, মহারাণী আমাদের বিয়েটাও কি আজ হয়ে যাবে নাকি..?? (মজা করার ছলে)
    -না গো, মহারাজা আমাদের টা কিছুদিন পরেই হোক !!!
    -ওকে মহারাণী সাহেবা, আপনি যেহেতু চান না তাহলে তাই মেনে নিলাম ।।
    এখানেই শেষ হতে পারতো কিন্তু না, তন্নি আর মুহিতে এর অনুরুদ্ধএ দেখি আমার মহারাণীও রাজি হয়ে গেল !!!!! :)
    এখন আর কি করার আমার তো বাকরুদ্ব অবস্থা মনে মনে ভাবতে লাগলাম শেষ বেলাই মজাটা টা হয়তো একটু বেশী হয়েগেছিল । কেন যেন বলতে গেলাম..? নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করলাম, হঠাৎ মুহিত বললো..
    -আপনারা আমাদে বিয়েতে থাকলেন, স্বাক্ষী হলেন আর আমাদের কি আপনার বিয়েতে থাকতে দিবেন না,(মুহিত)
    -আসলে আমার অর সাথে কিছু কথাছিল,,,! (আমাকে কিছুই বলতে দিলনা)
    -বিয়ের পর অনেক সময় পাবেন
    তন্নি এসে বললো ভাই কাজী সাহেব ডাকছেন আপনার সাক্ষর লাগবে, মুহিতের অনুরুদ্বের সাক্ষর দিতেই যাচ্ছিলাম,,,, আর যাওয়া হলোনা কেন যানে..? এমন সময় আম্মুর ডাকে আমার ঘুমটা ভাঙো আর সেই সাথে ভাংচুর হয়ে গেল আমার অপরিকল্পিত কল্পনা জগতের বিয়ে ।।
    লেখা: "Best of Rj" #___________________________________Rj
  • নিশ্চুপ অনুভূতি

    নিশ্চুপ অনুভূতি


    গন্তব্যের মাঝ পথে কিছু মানুষ এর সাথে হঠাৎ কখনো নিজের ইচ্ছায় আবার কখনো অনইচ্ছা থাকা সত্যেও এতটাই মায়ায় জড়িয়ে পরি যে, তাকে মাঝ পথেই ছেড়ে চলে যেতে হয়, যদিও কখন তার সাথে আবার দেখা হবে কি না সেটাও অজানা তবুও এক অদৃশ্য ভালোবাসা কিংবা ভালোলাগার হাতছানি যেন পিছুটানে.... 
    আরে পাগল মন, ভালোবাসা মানেই যে কাউকে জয় করতেইহবে এমন কিন্তুনয়, অনেক সময় ইচ্ছাকৃতভাবে কারো জন্য হেরে যাওয়ার মাঝেউ এক আনন্দ রয়েছে যা সবাই খুজে পাইনা । ভালবাসার প্রকাশ কখনোই জ্ঞানের গভীরতা দিয়ে হয় না.., হৃদয়ের পবিত্রতা দিয়েই এই ভালোবাসার অনুভব কারা সম্ভব !!! প্রতিদিন উচ্চারিত নানান শব্দের মাঝে সর্ব অধিক উচ্চারিত "ভালোবাসা" শব্দটি পৃথীবির শব্দভান্ডারে বিশেষভাবে আলোচিত কেনোনা, এই ভালোবাসা আমাদেরকে কখনো সপ্নের সাগরে হারিয়ে দের আবার কারো চোঁখের জলহয়ে কষ্ট দেয়, কেউবা আবার আত্নবিসর্জন দের এই ভালোবসার জন্য ।। 
    কারো ত্যাগ আবার কারো প্রতিক্ষার উপর বিবেচনা করে কখনো ভালোবাসা কে সংজ্ঞায়ীত করা যাই না..!! 
    কেনোনা "নিশ্চুপ অনুভূতির অপর নামই হয়ত ভালবাসা" ।।
  • অনুভব

    অনুভব


    ধীরে,ধীরে আমার বয়স যখন বাড়তে থাকল, আমি এইটা ফিল করি যে, আমি 300 টাকার ঘড়িতে, যে সময় দেখব! 3 লাখ টাকার সেই ঘড়িটাতে ঠিক একই সময় দেখাবে।আমার কাঁধে তিন হাজারের ব্যাগ হোক,আর তিন লাখের হোক,আমি সেই ব্যাগে একই জিনিস রাখবো😯আমি বিজনেস ক্লাস টিকেট এ, যাতায়াত করি, অথবা ইকোনমিক্স টিকেটে যাতায়াত করি, কিন্তু আমি আমার গন্তব্যে, একই সময় পৌছাবো।আচ্ছা এটা কি খুব জরুরী? যে আমি আইফোন হাতে নিয়ে থাকি, আর মানুষ আমাকে, খুব বুদ্ধিমান আর চালাক ভাবে? এটাও কি খুব দরকার, যে আমাকে প্রতিদিন কেএফসি, অথবা খুব নামীদামী রেস্টুরেন্টে খেতে হবে? যাতে মানুষ আমাকে না ভাবে, যে আমি খুব কৃপণ হাড় কিপটে স্বভাবের? আচ্ছা আমি কি এডিডাস অথবা নেকের পোশাক পড়বো? যাতে আমাকে জেন্টালম্যান মনে হয়?না বন্ধু! আমার কাপড় বেশিরভাগ সময়, খুব সাধারন হয়ে থাকে। আর আমি আমার বন্ধুদের সাথে, চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দেই!😦কখনো ক্ষুধা লাগলে, খুব সাধারন হোটেলে গিয়ে খাবার খাই। কথাবার্তাও খুব সাধারণভাবে বলে থাকি। আমি চাইলেই, সেই সব কিছু করতে পারি, যা আমি এখনই বলেছি!! কিন্তু আমি এমন মানুষকেও দেখেছি,যাদের আমার এডিডাস থেকে কেনা, একটা শাটের দামে পুরো মাসের খরচ চলে যাবে:"আমি এমন পরিবারকেও দেখেছি, যারা আমার একটা, মেঘ বার্গারের দাম দিয়ে পুরো বাড়ির খাবার তৈরি করে"! আমি এখান থেকেই গোপন সূত্র পেয়ে গেছি যে, টাকা-পয়সায় সবকিছু নয়!"আপনারা যারা একটি মানুষের আউটলুক দেখে, তার মূল্যায়ন করেন, তারা এখনই তার চিকিৎসা, করিয়ে নিন। কারণ মানুষের মূল্যায়ন তো তার চরিত্র, চলাফেরা, কথাবার্তা, আচার- আচরণনেই, ফুটে ওঠে। কিন্তু এটা নয়, সে দেখতে কেমন? সে কতটা সুন্দর! কতটা সুন্দরকরে কথা বলতে পারে! শুদ্ধকরে কথাবলে! নয়তো, সে ইংরেজিতে কথা বলতে পারে কিনা। এই কথাগুলো মাঝে যে সকল ভুলত্রুটি আছে প্লিজ সেগুলো, ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। _______😞
    #সংগৃহীত
    শেষ একটি কথা, নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে চাই, যারা লোক দেখানোর জন্য, সব ধরনের কাজকর্ম করে, তারা, আপনার বিপদের সময় ও লোকদেখানো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।
  • পাগলামী

    পাগলামী


    কথায় আছে, মানুষ যখন প্রেমে পড়ে তখন অন্ধ হয়ে যায়। ব্যাপারটি নিছক কথার কথা না; এর একটি রাসায়নিক ব্যাখ্যা কিন্তু আছে। কম বয়সী তরুণ তরুণীরা প্রেমের প্রথম দিকের পাগলামী গুলোকে ভালোবাসার সব চাইতে সুন্দর সময় মনে করলেও মনোবিজ্ঞানীরা বলছে এসব কিছুই এক ধরনের মানসিক অসংলগ্নতা। ভালোবাসার প্রথম দিকে অক্সিটোসিন নামক এক হরমোনের উপস্থিতি ভালোবাসার মানুষটির বিরক্তিকর অংশ গুলো চোখের সামনে থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। যখন আবেগতাড়িত হয়ে একজন অন্যজনের চোখের দিকে তাকায়, হাত ধরে প্রতিজ্ঞা করে, কেটে ফেলে দিলেও এই হাত তারা ছাড়বেই না তখন ওপাশের মানুষটার দোষ ক্রুটির সহজাত প্রবৃত্তি গুলো তাদের চোখে পড়ে না। একসময় তাদের মস্তিস্কের রাসায়নিক ক্রিয়ার পরিবর্তন হতে শুরু করে এবং তখনই মনে হতে থাকে , মানুষটা আমাকে আগের মত ভালোবাসে না। শেক্সপিয়ার লিখেছিলেন, দাম্পত্য জীবন হল এমন একটি উপন্যাস যার প্রথম পরিচ্ছেদেই নায়কের মৃত্যু ঘটে। ভালোবাসার প্রথম পর্ব ফ্যান্টাসির হলেও দ্বিতীয় পর্ব হয় সন্ন্যাসীর। একে অন্যের সাথে অনেক বেশি সময় এক সাথে থাকার কারণে তাদের ভেতরে আচরণগত সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। মতপার্থক্য , সে আমার প্রতি আগের মত মনযোগী না , ছোট ছোট রাগ অভিমান জমিয়ে রাখতে রাখতে একই ছাদের নিচে থেকেও তারা একধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। কথায় আছে, মেয়েরা আশা করে ছেলেরা বিয়ের পরে বদলাবে, কিন্তু তা হয় না। আর ছেলেরা আশা করে মেয়েরা বিয়ের পরেও একইরকম থাকবে, কিন্তু তারা বদলে যায়। দুটা মানুষের ভেতরে ভালোবাসা থাকা স্বত্বেও এই সময়টাতে এসে অনেকেই ডিভোর্স নিচ্ছে কেননা শুধু মাত্র ভালোবাসাই তাদের একসাথে থাকার জন্য যথেষ্ট না। রবীন্দ্রনাথ শেষের কবিতায় এর একটি সমাধান দিয়ে গেছেন, লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই ” আমরা চাইলেই কাউকে কখনো সব সময় একই রকম ভাবে ভালোবাসতে পারি না; কিন্তু আমরা চাইলেই কাউকে চিরদিন ভালোবেসে যেতে পারি।
  • পেন্সিল এর স্কেচ ড্রয়িং

    পেন্সিল এর স্কেচ ড্রয়িং


    পেন্সিল এর স্কেচ বা ড্রয়িং অনকবার দেখছি...
    কিন্তু কখনও ভাবিনি যে, কেউ আমার স্কেচ আঁকবে এতোটা সুন্দর করে, আমার স্কেচ বা ড্রয়িং টা প্রথম দেখে বিশ্বাস করতে একটু কষ্ট হছিলো কীভাবে এটা সম্বভ .... � ��
    পেন্সিল স্কেচ বা ড্রয়িং এ নিজেকে দেখার প্রথম সুযোক/অভিজ্ঞ অর্জনের আনন্দটুকু হাড়ে হাড়ে উপভোগ করলাম.. �
    শুধু গ্রাফিক্স ডিজাইনারই নয় পেন্সিল এর স্কেচ ডিজাইনাররাও দেখিয়ে দিতে পারে তাদের 'ম্যাজিক্যাল হাতের নিপুণ ম্যাজিক...,
    �� #পেন্সিল_স্কেচ_আর্টিস্ট; #____সাইমা_বিন্তে_নিজাম আপু আপনাকে শুধু মাত্র ধন্যবাদ দিলে ছোট করা হবে... আপনার এই বিশেষ প্রতিভা কে..!
  • দূরত্ব সব সময়ই দূরত্ব বাড়ায়

    দূরত্ব সব সময়ই দূরত্ব বাড়ায়


    একদিনে কারো সাথে দূরত্ব তৈরি হয় না। দূরত্ব তৈরি হতে সময় লাগে। আর একবার দূরত্ব তৈরি হয়ে গেলে ধীরে ধীরে সেই দূরত্বটাই একসময় অভ্যাসে পরিনত হয়ে যায়। সবার প্রতি সব সময় সব রকম এক্সপেকটেশনও থাকে না। কিছু কিছু মানুষের প্রতি কিছু কিছু জায়গায় এক্সপেকটেশনটা অনেক বেশি থাকে, সেখানে সামান্য ব্যাতিক্রম হোলেই মানুষ নামক এই প্রাণীটা কষ্ট পায়। এই কষ্ট থেকে প্রথমে যেটা আসে তা হোলো অভিমান। একই ভুল মানুষ বার বার নিতে পারে না, একবার দুইবার করে যখন কোন একটা ভুলের রিপিটেশন হতেই থাকে তখন একটু একটু করে অভিমান জমতে জমতে একসময় তা পাহাড়ের মতো বিশালাকৃতি ধারন করে। এই বিশাল অভিমান শুধুমাত্র অভিমানেই সীমাবদ্ধ থাকলে সমস্যা ছিলো না, সময়ের সাথে সাথে এটা একসময় রাগে পরিণত হয়। অভিমান ভাঙ্গানো সহজ। অভিমানের পর সম্পর্কগুলো আরও বেশি সুন্দর হয়। কিন্তু রাগ ভাঙ্গানো সহজ নয়, পরিবেশ পরিস্থিতি হয়তো অনেক সময় রাগ ভাঙ্গাতে বাধ্য করে কিন্তু এরপরেও সেই সম্পর্কে কোথায় যেন একটা সুর কেটে যায়। কেমন যেন একটা দূরত্ব থেকেই যায়, কাছে আসা যায় কিন্তু আগের মতো প্রান খোলা ব্যাপারটা আর থাকে না। এটা ঠিক একটা মরিচা ধরা চাবির মতো। একটা চাবিকে ফেলে রাখলে ধীরে ধীরে যেমন সেটায় মরিচা পরে তেমনি কাছের মানুষটা কষ্ট দিলেও সম্পর্কের মাঝে এই মরিচা পরে। ফেলে রাখা চাবিতে যেমন দিনের পর দিন মরিচার পুরুত্ব বাড়তে থাকে তেমনি সামান্য দূরত্ব সৃষ্টি হওয়া সম্পর্ক ওভাবেই ফেলে রাখলে দূরত্ব বাড়তেই থাকে। আর এই চাবি দিয়ে যদি অনেকদিন পর কেউ তালা খুলতে চায় তবে অনেক কষ্টে তালা হয়তো খুলবে কিন্তু ঠিক আগের মতো সহজ ভাবে খুলবে না, একটা বাঁধা থেকেই যাবে যেরকমটা রাগ ভাঙ্গার পরেও একটা দূরত্ব থেকেই যায়। আর যেই সম্পর্কে রাগটা ভাঙ্গানো যায় না-থেকেই যায়, সেই রাগটাও এক সময় আর রাগে সীমাবদ্ধ থাকে না- সেটা গিয়ে ঠেকে ঘৃণাতে! এই ঘৃণা অনেক বেশি তীব্র হয়। কাছের মানুষটার ভালো ব্যাপারগুলোও চরম বিরক্তিকর ঠেকে তখন। কোথাও দেখা হোলেও ভ্রু কুচকে যায়, কপালে ভাজ পরে যায়- চোখে মুখে বিরক্তির তীব্র ছাপ ফুটে উঠে!
  • GET A FREE QUOTE NOW

    Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

    ADDRESS

    4759, NY 10011 Abia Martin Drive, Huston

    EMAIL

    contact-support@mail.com
    another@mail.com

    TELEPHONE

    +201 478 9800
    +501 478 9800

    MOBILE

    0177 7536213 44,
    017 775362 13