একটা মেয়ে ক্লাস সিক্সে থাকতেই আট- দশটার বেশী ছেলের প্রোপোজ পেয়ে যায়......
আর মেয়েটা যদি ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী হয়ে থাকে , তাহলে তো কোন কথাই নেই ! অনেক টিচারই তাকে প্রোপোজ করে বসে ! ! !
র্বতমান সময়ে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি প্রোপোজিং হয় ফেসবুকে । ফেসবুকে ছেলে-মেয়ের মধ্যে চ্যাটির বিশ থেকে পঁচিশ মিনিটের ভেতর একটা প্রোপোজ হয়েই যায় । অধিকাংশ প্রোপোজগুলি হয় রাত ১২ টার পর ......
কারণ ঐ সময়টাতে নাকি অনুভূতির পরিমাণ কয়েকশ গুণ বেশি থাকে ! আমার এক পরিচিতা বলছিল তাকে নাকি ঐ সময়টাতে এসেই ২৬ টা ছেলে প্রোপোজ করেছে ! . একটা সময় ছিল যখন ছেলেরা রং নাম্বারে কল ঢুকিয়ে মেয়ে খুঁজতো । আর যদি সত্যিই সেটা মেয়ে হয়ে যেত তাহলে প্রোপোজ রসায়ন ক খ গ ঘ ........
ইতিহাসের পৃষ্ঠাগুলি খুঁজেছি । কতিপয় ছেলেরাও প্রোপোজ পায়। তবে, তার প্রোফাইলটা ঝাকানাকা টাইপের হতে হয় , তাকে পাবলিক ফিগার হতে হয় , তাকে ভালো প্রতিষ্ঠানে পড়তে হয় ক খ গ ইত্যাদি ॥
এছাড়াও একটা ছেলের জীবনে প্রোপোজ পাওয়াটা সত্যিই ক্রেডিটের বেপার ! কারণ একটা মেয়ে যখন বুঝতে পারে যে , ছেলেটা পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানুষ ঠিক তখন ঐ মেয়েটা একটা ছেলেকে প্রোপোজ করার সিদ্ধান্ত নেয় ॥
জীবন রসায়নটা অনেক জটিল । এটা ছেলেরা যাচাই না করলেও, মেয়েরা অবশ্যই করে । কারণ ছেলেরা যে অন্ধ । শুধু শুধু মেয়েদের দোষ দিয়ে লাভ নেই । মেয়েদের আকাশে তুলে ছেলেরাই...
